ভূগোল কাকে বলে?

 ভূগোল কাকে বলে

ভূগোল কাকে বলে?


পথিবী আমাদের বাসভূমি ।পৃথিবীতে বাস করে নানান রকম মানুষ,বিচিএ তাদের জীবনধারা। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে নানান রকম পরিবেশ ও প্রকৃতি এবং মানুষ ও মানুষের বিভিন্ন রকম সামাজিক ,সাংস্কৃতিক ,অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কর্মকা্ন্ড। এসব আধুনিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয় বিষয় ।সুতরাং ,ভূগোল,একদিকে প্রকৃতির বিজ্ঞান অন্যদিকে পরিবেশ ও সমাজের বিজ্ঞান। এ অধ্যায়ে আমরা ভূগোল ও পরিবেশে ভূগোলের পরিধি,ভূগোলের বিভিন্ন শাখা এবং ভূগোল ও পরিবেশ পাঠের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করব।

এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা -

  • ভূগোল ও পরিবেশের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ভূগোলের পরিধি বর্ণনা করতে পারব।
  • ভূগোল ও পরিবেশ পাঠের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারব। 
  • ভূগোল ও পরিবেশের উপাদানসমূহের আন্তঃসম্পর্ক বিশ্লেষণ করতে পারব।

ভূগোলে ধারণা (Concept of geography)

আমরা পৃথিবীতে বাস করি । পৃথিবী আমাদের আবসভূমি । মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর বর্ণনা হলো ভুগোল। ইংরেজী ‘Ceography;শব্দটি থেকে ভূগোল শব্দ এসেছে। প্রাচীন গ্রিসের ভূগোলবিদ ইরাটসথেনিস প্রথম।`Geography;শব্দ ব্যবহার করেন। Geo' `‘graphy' শব্দ দুটি মিলে হয়েছে ‘Geography। ‘Geo ’ ও `graphy'শব্দের অর্থ বর্ণনা । সুতরাং `Geography ' শব্দটির অর্থ পৃথিবীর বর্ণনা। পৃথিবী আবার মানুষের আবসভূমি। অধ্যাপক ম্যাকনি (Professor E.A .Macnee)  মানুষের আবভূমি হিসেবে পৃথিবীর আলোচনা বা বর্ণসাকে বলেছেন ভূগোল।তাঁর মতে ভৌত ও সামাজিক পরিবেশে মানুষের কর্মকান্ড ও জীবনধারা নিয়ে যে বিষয় আলোচনা করে তাই ভূগোল। অধ্যাকক ডাডলি স্ট্যাম্পের (Professor L. Dudley Stamp)এর মতে, পৃথিবী ও এর অধিবাসীদের বর্ণনাই হলো ভূগোল। কোনো কোনো ভূগোলবিদ ভূগোলকে বলেছেন পৃথিবীর বিবরণ,কেউ বলেছেন পৃথিবীর বিজ্ঞান। অধ্যাপক কার্ল রিটার (Professor Carl Ritter) ভূগোলেকে বলেছেন পৃথিবীর বিজ্ঞান।
ভূগোল একদিকে প্রকৃতির বিজ্ঞান আবার অন্যদিকে পরিবেশ ও সমাজের বিজ্ঞান। প্রকৃতি,পরিবেশ ও সমাজ সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান হলো ভূগোলের আলোচ্য বিষয়। রিচার্ড হার্টশোর্ন (Richard Hartshorne)বলেন,পৃথিবীপৃষ্টের পরিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের যথাযথ ‍যুক্তিসংগত ও সুবিন্যস্ত বিবরণের সঙ্গে সংশিষ্ট বিষয় হলো ভূগোল।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির বিজ্ঞান একাডেমি ১৯৬৫ সালে ভূগোলের একটি সংজ্ঞা দিয়েছে। এর মতে,পৃথিবীপৃষ্ঠে প্রাকৃতিক পরিবেশের উপব্যবস্হাগুলো কীভাবে সংগঠিত এবং এসব প্রাকৃতিক বিষয় বা অবয়বের সঙ্গে মানুষ নিজেকে কীভাবে বিন্যস্ত করে তার ব্যাখ্যা খোঁজে ভূগোল।
আলেকজান্ডার ফন হাতমাবোন্টের (Alexander Von Humbolt)মতে,ভূগোল হলো প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত বিজ্ঞান ,প্রকৃতিতে যা কিছু আছে তার বর্নণা ও আলোচনা এর অন্তর্ভুক্ত।
মানুষ পৃথিবীতে বাস করে এবং এই পৃথিবীতেই তার জীবনযাএা নির্বাহ করে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ তার জীবনযাএাকে প্রভাবিত করে। পৃথিবীর জলবায় ,ভূপ্রকৃতি উদ্ভিদ ,প্রাণী ,নদ-নদী,সাগর,খনিজ সম্পদ তার জীবনযাএাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। তার ক্রিয়াকলাপ তার পরিবেশে ঘটায় নানান রকম পরিবর্তন। ঘরবাড়ি ,অফিস-আদালত,রাস্তাঘ্ট,শহর-বন্দর নির্মাণ প্রকৃতি ও পরিবেশকে বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত করে।বনভুমি কেটে তৈরি হয় গ্রাম বা শহরের মতো লোকালয় । খাল,বিল ,পুকুর ভরাট হয়। মানুষ ও পরিবেশের মধ্যে এই মিথস্কিয়ার একটি সম্বন্ধ আছে। এই সম্বন্ধেল মূলে আছে কার্যকারণের খেলা,ভুগোলের প্রধান কাজ হলো এই কার্যকারণ উদঘাটন করা। পৃথিবীর পরিবেশের সীমার মধ্যে থেকে মানুষের বেঁচে থাকার যে সংগ্রাম চলছে সে সম্পর্কে যু্ুক্তিপূর্ণ আলোচনাই ভূগোল।

পরিবেশের ধারণা (Concept of environment)

মানুষ যেখানেই বাস করুক তাকে ঘিরে একটি পারিপাশ্বিক অবস্হা বিরাজমান। প্রকৃতির সকল দান মিলেমিশে তৈরি হয় পরিবেশ। নদী,নালা,সাগর ,মহাসাগর,পাহাড়,পর্বত,বন,জঙ্গল,ঘর ,বাড়ি,রাস্তাঘাট ,উদ্ভিদ,প্রাণি,পানি ,মাটি ও বায়ু নিয়ে গড়ে ওঠে পরিবেশ।কোনো জীবের চারপাশের সকল জীবন ও জড় উৎপাদনের সর্বসমেত প্রভাব ও সংঘটিত ঘটনা হলো ঐ জীবরে পরিবেশ। পরিবেশ বিজ্ঞানী আর্মসের (Arms)মতে,জীবসম্প্রদায়ের পারিপার্শ্বিক জৈব ও প্রাকৃতিক অবস্হাকে পরিবেশ বলে।
পার্ক(C,C Park)বলেছেন,পরিবেশ বলতে স্হান ও কালের কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুতে মানুষকে ঘিরে থাকা সকল অবস্হায় যোগফল বোঝায়। স্হান ও কালের পরিবর্তনের সঙ্গে পরিবেশও পরির্বতিত হয়। যেমন-শুরুতে মাটি,পানি ,বায়ু ,উদ্ভিদ ও প্রাণী নিয়ে ছিল মানুষের পরিবেশ। পরবর্তীকালে এর সঙ্গে যোগ হয়েছে মানুষেল সামাজিক ,অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কার্যাবলি । ফলে সৃষ্টি হয়েছে এক নতুন ধরনের পরিবেশ।
পরিবেশের উপাদান (Elements of environment)ঃ পরিবেশের উপাদান দুই প্রকার যেমন জড় উপাদান ও জীব উপাদান। যাদের জীবন আছে,যারা খাবার খায়,যাদের বৃদ্ধি আছে,জন্ন আছে,মৃত্যু আছে তাদের বলে জীব । গাছপালা ,পশুপাখি,কীটপতঙ্গ ,মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী হলো জীব। এরা পরিবেশের জীব উপাদান । জীবদের নিয়ে গড়া পরিবেশ হলো জীব পরিবেশ। মাটি ,পানি,বায়ু ,পাহাড়,পর্বত,নদী,সাগর,আলো,উষ্ণতা ,আর্দ্রতা হলো পরিবেশের জড় উপাদান ।এই জড় উপাদান নিয়ে গড়া পরিবেশ হলো জড় পরিবেশ।
কাজঃ পরিবেশের উপাদানগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক স্হাপন করা।

ভূগোলের পরিধি(Scope of geography) 

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশ,নতুন নতুন আবিষ্কার ,উদ্ভাবন,চিন্তা-ধারণার বিকাশ ,সমাজের মূ্ল্যবোধের পরিবর্তন ভূগোলে পরিধিকে অনেক বিস্তৃত করেছে। এখন নানান রকম বিষয় যেমন ভুমিরুপবিদ্যা,আবহাওয়অবিদ্যা,সমুদ্রবিদ্যা ,মৃক্তিকাবিদ্যঅ ,প্রাণিবিদ্যা,সমাজবিদ্যা,অর্থনীতি ,রাজনীতি েইত্যাদি ভূগোল বিষয়ের অন্তভূক্ত হয়েছে।

ভূগোলের শাখা (Branches of geography)

ভূগোলের শাখা হলো :যথা
প্রাকৃতিক ভূগোল                                                   মানব ভূগোল
(ক). প্রাকৃতিক ভূগোল (Physical geography)ঃ ভূগোলের যে শাখায় ভৌত পরিবেশ ও এর মধ্যে কার্যরত বিভিন্ন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকে তাকে প্রাকৃতিক ভূগোল বলে। পৃথিবীর ভূমিরুপ ,এর গঠন প্রক্রিয়া,বায়ুমন্ডল ,বারিমন্ডল,জলবায়ু ইত্যাদি প্রাকৃতিক ভুগোলের আলোচ্য বিষয়।
১.ভূমিরূপবিদ্যা (Geomorphology) ঃ ভুমিরূপবিদগণ একটি গ্রহের নগ্নীভবন এবং ক্ষয়ীভবনের ভুমিরুপের পরিবর্তন সম্পর্কে আলোচনা করে।
২.জলবায়ুবিদ্যা (Climatology) জলবায়ুবিদ্যা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার ধরন এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে পৃথিবীর প্রভাব সম্পর্ক আলোচনা করে।
৩.জীবভূগোল (Biogeograpgy)ঃ পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রাণিজগৎ এবং উদ্ভিদের বন্টন নিয়ে জীবভুগোল আলোচনা করে।
৪.মৃওিকা ভূগোল (Soil geography)ঃমৃওিকা ভুগোলবিদগণ অশ্নমন্ডলের উপরিভাগের মৃওিকা এবং এর বন্টন ও বিন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করে।
৫.সমুদ্রবিদ্যা ()ceanography)পৃথিবীর প্রায় তিন-চতুর্থাংশ সমুদ্র। বিভিন্ন মহাদেশের মধ্যে সমুদ্রপথে যোগাযোগ ,সমুদ্রপ্রষ্টের উথান,অবনমন,সমুদ্রের পানির রাসায়নিক গুনাগুণ ও লবণাক্ততা নির্ধারণ,সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবস্হাপনা ইত্যাদি সমুদ্রবিদ্যার আলোচ্য বিষয়।

(খ)  মানব ভূগোল (Human geography)পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন পরিবেশে মানুষ কীভাবে বসবাস করছে,কীভাবে জীবনযাএা নির্বাহ করছে,কেন এভাবে জীবনযাএা নির্বাহ করেছে তার কার্যকারণ অনুসন্ধান মানব ভুগোলের আলোচ্য বিষয়।

১। অর্থনৈতিক ভূগোল(Economic geography)ঃপ্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য মানূষ যেসব অর্থনৈতিক কাজ করে তা অর্থনৈতিক ভুগোলের আলোচ্য বিষয়। এসব কাজ হলো কৃষিকাজ ,পশুপালন ,বনজ সম্পদ,খনিক সংগ্রহ ও ব্যবসা -বাণিজ্য পরিচালনা ইত্যাদি।
 ২।  জনসংখ্যা ভুগোল (Populatiton geography)ঃজনসংখ্যা ,জনসংখ্যা বৃদ্ধির  গতি-প্রকৃতি,তার কার্যকারণ,সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনের উপর এর প্রভাব জনসংখ্যা ভূগোলের আলোচ্য বিষয়।
৩। আঞ্চলিক ভূগোল (Regional geography)ঃ অঞ্চলভেদে পৃথিবীর ভূপ্রকৃতি ,জলবায়ু ,উদ্ভিদ,জীবজন্তু ,মানুষ ও মানুষের জীবনধারণ প্রনালি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। আঞ্চলিক ভূগোলের প্রধান বিষয়।
৪।  রাজনৈতিক ভূগোল(Political geography) ঃরাজনৈতিক বিবর্তন,রাজনৈতিক বিভাগ ও পরিসীমা এবং বিভাগের মধ্যস্হিত ভৌগোলিক বিষয় রাজনৈতিক ভূগোলের প্রধান বিষয়।
৫।.সংখ্যা তাও্বিক ভুগোল  (Quantitative geography) ঃ ভূগোলের এই শাখায় সংখ্যাতাও্বিক কৌশল এবং মডেল ব্যবহার করে প্রমাণার্থ পরীক্ষা করা হয়। এছাড়া সংখ্যাতাও্বিক পদ্ধতি ভূগোলের অন্যান্য শাখায় ব্যবহার করা হয়। কিন্তু  ভুগোলবিদ শুধু সংখ্যাতাও্বিক পদ্ধতিতে বিশেষজ্ঞ হন।
৬। পরিবহন ভূগোল (Transport geography)ঃ পরিবহন ভূগোলবিদরা সরকারি,বেসরকারি,যাতায়াত ব্যবস্হা এবং মানুষ ও পণ্যেল একস্হান থেকে অন্যস্হানে স্হানান্তর সম্পর্কে আলোচনা করে।
৭।.নগর ভূগোল (Urban geography) ঃ ভূগোলের এ শাখায়  নগরের উৎপওি ও বিকাশ ,নগর ও শহরের শ্রেণিবিভাগ ,নগর পরিবেশ ,নগরের কেন্দ্রীয় এলাকা ,নগরীর বস্তি ইত্যাদি বিষয় চর্চা করা হয।
৮।দুর্যোগ ব্যবস্হাপনা (Disaster management)ঃ দুর্যোগ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস,দুর্যোগ থেকে পরিবেশ ও সমুদ্রকে রক্ষায় কৌশল দুর্যোগ ব্যবসস্হাপনার আলোচ্য বিষয়।
ভূগোলকে যত ভাগেই বিভক্ত করা হোক না কেন,সকল ভুগোলের সঙ্গে পরিবেশ অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। বর্তমানে ভূগোল ও পরিবেশ সম্পৃক্ত করে পড়ানো হয়।প্রাকৃতিক ও সামাজিক উভয় পরিবশই ভূগোলবিজ্ঞানে সমান গুরুত্ব বহন করে।
পরিবেশের প্রকারভেদ (Types of environment)ঃ    পরিবেশ দুই প্রকার ।ভৌত বা প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সামাজিক পরিবেশ । প্রকৃতির জড় ও জীব উপাদান নিয়ে যে পরিবেশ তাকে ভৌত বা প্রাকৃতিক পরিবেশ বলে।এই পরিবেশ থাকে মাটি,পানি,বাযূ ,পাহাড়,পর্বত,পর্বত,নদী,সাগর,আলো,গাছপালঅ,পশুপাখি,কীটপতঙ্গ ,মানুষ ও অন্যান্য ক্ষুদ্র প্রাণী। মানুষের তৈরি পরিবেশ হলো সামাজিক পরিবেশ্ মানুুষের আচার-আচরণ ,উৎসব -অনুষ্টান,রীতি-নীতি,শিক্ষা,মূল্যবোধ ,অর্থনীতি,রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে তা হলো সামাজিক পরিবেশ।
ভূগোল ও পারিবেশ পাঠের গুরুত্ব (Importance of studying geography and environment )
ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়টি অধ্যায়নের মাধ্যমে জানা যায়-
  • পৃথিবীর কোনো স্হানের প্রকৃতি ও পরিবেশ।
  • পাহাড়,পর্বত,নদী,সাগর ,মালভূমি,সমভূমি ও মরুভুুমি ,এদের গঠনের কারণ ও বৈশিষ্ট্য।
  • পাহাড়,পর্বত ,নদী ,সাগর ,মালভুমি,সমভূমি,ও মরুভূমি ,এদের গঠনের কারণ ও বৈশিষ্ট্য।
  • পৃথিবীর জন্নলগ্ন থেকে কীভাবে জীবজগতের উদ্বব হয়েছে সে বিষয়ে বিজ্ঞানসম্মত  ধারণা অর্জন।
  • পৃথিবীর বিভিন্ন পরিবেশের উদ্ভিদ ও প্রানী এবং এদের আচার-আচরণ ,খাদ্যাভাস ও জীবনধারার বৈচিএ্য।
  • কৃষি,শিল্প ,ব্যবসা ,বাণিজ্য ,পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্হার উন্নতির ফলে মানুষের সামাজিক পরিবেশের কী পরিবর্তন হয়েছে।
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টির কারণ,ক্ষয়ক্ষতি ও নিয়ন্ত্রণ ,ভুপ্রকৃতির অবস্হান,জলবায়ুর ধরন ও যোগাযোগ ব্যবস্হার গুরু্ত্ব অনুযায়ী ভুমি ব্যবস্হাপনা।
  • পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি ,গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়া ও এর প্রভাব।
  • প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন।
  • সমুদ্র ও সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবস্হাপনা।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post