কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
বন্ধুগন আপনারা সকলেই জানেন,কিসমিস তৈরি হয় আঙ্গুর থেকে।আঙ্গুরকে রোদে শুকিয়ে তৈরি করা হয় কিসমিস,তাই কিসমিস ফল আমাদের জন্য একটি উপকারি ফল।এটি আমাদের শরিরের জন্য বিশেষ ভুমিকা রাখে।তবে সেটা আমাদের জানতে হবে,কিসমিস কখন কিভাবে খাবেন,ভেজানো কিসমিস বেশি উপকারি না শুকনো।চলুন তাহলে বিস্তারিত আলোচনা করি।
ভেজানো কিসমিস এবং কিসমিসের পানি পান করলে শরির ভয়ংকর কয়েকটি রোগ থেকে রক্ষা পায়।আপনি খাবার খাচ্ছেন অথচ হজম হচ্ছেনা,আপনার হজম শক্তি দুর্বল হওয়ার কারণে আপনার শরিরে পাঁচন শক্তি ভালোভাবে কাজ করতে না পারাই শরিরে তৈরি হচ্ছে একপ্রকার বিষ,আর এর মাধ্যমে শরিরে বাশা বাধছে বিভিন্ন ধরনের রোগ।শরিরকে এই সব রোগ থেকে রক্ষা করতে দরকার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করা।এই সবকিছু সাহায্য করতে পারে ছোট এই কিসমিস ফলটি।কিন্তু সেটা খাবার সঠিক সময় সঠিক নিয়ম আপনাকে জানতে হবে।আজকে আপনাদের সব কিছু এই পোষ্টের ভিতরে আলোচনা করা করা হবে।
কিসমিস খাওয়া সঠিক নিয়মঃ
১৫০ গ্রাম খুব ভালো করে ধুয়ে এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত।সেই পানি পরের দিন সকালো হালকা গরম করে কিসমিস সহ খেয়ে নিবেন,তার পরে ৩০ মিনিট অন্য কোন খাবার খাওয়া চলবেনা।সপ্তাহে মাত্র চার দিন যদি এভাবে খেতে পারেন তাহলে শরির থাকবে একদম সুস্থ।
আরো জানুন কিসমিসের
উপকারঃ
রক্তচাপ কমায়ঃ
কিসমিসের প্রধান উপাদান পটাশিয়াম রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে।শরিরে থাকা উচ্চ মাত্রার সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়ার প্রধান কারণ,কিসমিসের পটাশিয়াম শরিরের সোডিয়াম নিয়ন্ত্রণ রাখে।শরিরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে মানে হার্ট ও ভালো থাকে।
ওজন নিয়ন্ত্রণঃ
যদি কারো ওজন কম হয় বা অতিরিক্ত ওজনের কারণে কেউ সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে সাত-দশ দিন নিয়মিত কিসমিস খান।আপনি নিজেই এর ফলা ফল পেয়ে যাবেন।
মস্তিষ্কের
জন্য কিসমিস খুব উপকারীঃ
ছোট বাচ্চাদের লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ করতে কিসমিস অবশ্যই দিবেন।কিসমিসে আছে ব্রণ যা ধ্যাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
দৃষ্টি
শক্তি বৃদ্ধি করেঃ
কিসমিসে রয়েছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন এ বিটা ক্যারোটিন এবং এন্টি অক্সিজেন থাকার কারণে চোখের ফ্রি রেডিকেল দুর হয়।দৃষ্টি শক্তি হ্রাস পাওয়া বা চোখে ছানি পড়ার মত ঘটনা কখনো ঘটেনা।যদি নিয়মিত কিসমিস খাওয়া যায়।
Comments
Post a Comment