কলা খাওয়ার উপকারিতা | benefits of eating bananas| - banglaallnews
কলা খাওয়ার উপকারিতা 2022 Eating bananas of Benefits:কিছু ডাক্তার মনে করেন খালি পেটে নাকি ফল খাওয়া উচিত নয়।কিন্তু কলার ব্যাপারে এই উপদেশ টি মানলে যে ভুল করবেন তাতে কোন সন্দেহ নাই।কারণ একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নানা পুষ্টি উপাদানে ঢাকা এই ফলটি প্রতিদিন সকালে একটি করে খেলে শরিরে অন্তরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে, যে মন একে বারে সচল হয়ে উঠে।সেই সাথে ক্যান্সারের মত মরণ রোগ দুর করতে সাহায্য করে এবং কিডনি সচল হয়।সেই সাথে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং রক্তের সর্করা বৃদ্ধি করে।তবে এখানেই শেষ নয় কলায় উপস্থিত প্রোটিন,ওমেগা সিক্স আরো নানা ভাবে শরিরের উপকারে লেগে থাকে।বিস্তারিত থাকছে নিচে।
কলা খাওয়ার উপকারিতা
স্ট্রেস এবং মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমেঃ
এক গবেষণায়
দেখা গেছে প্রতিদিন খাবারে
কলাকে জায়গা করে দিলে
শরিরে ট্রাইফো টফিন নামক এক
উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে
সাহায্য করে।যার
প্রভাবে ফিল গুদ হরমনের
প্রভাব এত পরিমাণ বেড়ে
যায়,যে স্ট্রেস লেভেল
তো কমে সেই সাথে
মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমতে সময়
লাগেনা।
শরির বিষ মুক্ত
হয়ঃ
শুনতে আজব লাগলেও একথা ঠিক যে শরিরের ক্ষতিকর টকসিন উপাদান গুলো বের করার মধ্য দিয়ে প্রত্যক অঙ্গ সচল রাখতে কলার কোন বিকল্প হয়না বল্লে চলে।আসলে এই ফলটির মধ্যে উপস্থিত প্রেক্টিন নামক উপাদান শরিরে প্রবেশ করা মাত্র ক্ষতিকর উপাদানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকে।ফলে রোগ মুক্ত শরির পেতে সময় লাগেনা।
ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ
কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইভার যা অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে এবং কম ক্ষুধা লাগে।ফলে খাওয়ার পরিমাণ কমে যায়।আর কম খেলে যে ওজন কমে এটা সবাই জানে।
পুষ্টির
ঘাটতি দুর হয়ঃ
শরিরের সচলতা বজায় রাখতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট মাত্রায় ভিটামিন এবং মিনারেল এর প্রয়োজন পড়ে শরিরে।আর এই সব কিছুর উপাদান শরির পায় খাবারের মাধ্যমে।বর্তমান যুগের প্রজন্ম এত ব্যস্ত যে খাবার খাওয়ার সময় পায়না।ফলে শরিরে পুষ্টির ঘাটতি থেকেই যায় এবং বিভিন্ন রোগ এসে শরিরো বাশা বাধে।তাই এবার থেকে খাবার খাওয়ার সময় না পেলে কলা খেতে ভুলবেননা যেন।
শরির সচল হয়ে উঠেঃ
বছরের শেষে অফিসে এমন কাজ যে ক্লান্তি ঘরির কাটার সাথে সাথে বাড়তে বাড়তে মাত্রা ছাড়িয়েছে।এমন পরিস্থিতিতে একটা কলা খেয়ে নিবেন দেখবেন মন অনেক সচল হয়ে যাবে।
একজিমার
প্রকোপ দুর হয়ঃ
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত একটা করে কলা খাওয়া শুরু করলে শরিরে এমন কিছু উপাদান ঘঠে যে শরিরে একজিমার প্রকোপ প্রায় ৩৪% কমে যায়।তাই যারা একজিমা রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান তারা নিয়মিত খাবারে একটি করে কলা রাখুন অনেক টা উপকার পাবেন।
ত্বকের
সুন্দর্য বৃদ্ধি করেঃ
যদি কলার খোসা মুখে লাগাতে পারেন।তাহলে একদিকে যেমন ত্বকের রোদের প্রকোপ কমে তেমনি ত্বকের সুন্দর্য বৃদ্ধি করে।প্রসঙ্গত কলার খোসাতে উপকারি এসিড ত্বকের সুন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে।
সাস্থ সম্মত আরো নতুন নতুন টিপস পেতে আমাদের সাথে থাকুন।পোষ্ট ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন করে জানাতে ভুলবেন না।ভালো থাকুন সুস্থ থাকুল।আল্লাহ হাফেজ।
Comments
Post a Comment